সাভারের আশুলিয়ায় বিধবা নারী সবুজ আক্তার শাহনাজ (৪০) কে বিয়ে করে প্রতারণা ও নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। শাহনাজ পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। অল্প বয়সেই বিধবা হওয়ার পর চাকড়ি ছেড়ে ওষুদের ফার্মেসী দেন। মাথা গোজার ঠায় ছিল একটুরো জমির ওপর দুই রুমের আধাপাকা ঘর। স্বামী মারা যাওয়ার পর ছেলেকে নিয়ে বসবাস করতেন আশুলিয়ার পলাশবাড়িতে। পরিবারের একজন অভিবাবক প্রয়োজন মনে ৯ মাস আগে পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে জাহেদুল ইসলাম জাহিদকে বিয়ে করেন। কিন্তু এই সুখ যেন আর কপালে সইলনা শাহনাজের!
নির্যাতনের শিকার হয়ে শাহনাজ বলেন, জাহিদুলের প্রথম স্ত্রীর সাথে তার ছাড়াছাড়ি হয়েছে এবং সে আমাকে এবং আমার ছেলের অভিবাভক হয়ে থাকতে চায় সেই সম্মতিতে আমাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে তার বুঝতে পারি সে আসলে আমার ব্যবসার টাকা এবয় বাড়ির উপর তার নজর বেশি এবং বিভিন্ন ভাবে সে বুঝাতে থাকে জাহিদুল এর নামে আমি বাড়ি লিখে দিতে কিন্তু আমি রাজি না হলে আমাকে বিভিন্নভাবে আমাকে নির্যাতন করে সে। কিছুদিন আগে আমি ব্যাংক থেকে দুই লাখ টাকা লোন নিয়ে বাসায় এনে রাখি ব্যবসার জন্য। সেটা জাহিদ বুঝতে পেরে ওইদিন রাতে বাসায় আমার সাথে বাড়ি লিখে দেয়া নিয়ে বাকবিতন্ডা হয়। পওে আমি দোকানে গেলে সে রুমে থাকা নগদ দেড় লাখ দেড় লাখ টাকাসহ আমার দুই ভরিস্বর্ন এবং মোবাইল নিয়ে সে বাড়ি থেকে চলে যায়। পরে আমার নাম্বাওে ফোন দিলে সে আমাকে এবং আমার ছেলেকে মেওে ফেলার হুমকি দেয়। পরে নিরুপায় হয়ে আমি থানায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করি।
আশুলিয়া থানা জানান, অভিযোগের বিত্তিতে বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে