দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে তারা ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট ধরে বৈঠক করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। বৈঠক শেষে দুই নেতা যার যার গাড়িতে চড়ে চলে যান।
এরপর ট্রাম্প সরাসরি বিমানবন্দরে যান ও এয়ার ফোর্স ওয়ানে করে যুক্তরাষ্ট্র রওনা দেন। এর মধ্য দিয়ে ট্রাম্পের এবারের এশিয়া সফর শেষ হলো। এরই মধ্যে বৈঠকের সিদ্ধান্ত হাতে পাচ্ছে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলো।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানায়, চীনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের এক বছরের বাণিজ্য চুক্তি নিয়মিতভাবে বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছে ট্রাম্প। তার ভাষ্য, ‘আমাদের একটি চুক্তি হয়েছে। চীনের শুল্ক ৫৭% থেকে কমিয়ে ৪৭% করা হবে।’
বৈঠকের সূত্র মতে, ট্রাম্প এপ্রিলে চীন সফর করবেন। শি এর কিছু পরে যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। ট্রাম্পের ভাষ্য, পৃথিবীর বিরল সমস্যাটি নিষ্পত্তি হয়েছে। আগামী বৈঠকগুলোতে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর এটাই শির সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম মুখোমুখি বৈঠক। বলা হচ্ছে, ২০১৯ সালের পর তাদের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন এটি।
ট্রাম্প বলেছেন, শির সাথে তার আলোচনা অসাধারণ ছিল। অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকটি ১০ এর মধ্যে ১২ এবং সেরা ছিল।
অপরদিকে ট্রাম্পের সঙ্গে হাত মেলানোর সময় শি তার প্রশংসা করেন। এ ধরনের বৈঠকের পর দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ডেস্ক | বাংলাবাজার পত্রিকা.কম



















