সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে ইসরায়েলের হামলা বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম নারী নেতৃত্ব পেতে যাচ্ছে ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জন্য দ্রুত ইসিকে জানাতে বললেন সালাহউদ্দিন বাংলাবাজার পত্রিকা.কম নিজ দলের নারী কর্মীকে কুপ্রস্তাব এনসিপি নেতার, অডিও ফাঁস! বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ধেয়ে আসছে শক্তিশালী বৃষ্টিবলয় ‘রিমঝিম’, তিন বিভাগে বন্যার শঙ্কা বাংলাবাজার পত্রিকা.কম হাসিনা-কামালকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ‘ফ্যাসিবাদী শক্তির হাত থেকে এখনও গণমাধ্যম পুরোপুরি মুক্ত নয়’ বাংলাবাজার পত্রিকা.কম লন্ডন থেকে দেশে ফিরে যে বার্তা দিলেন আমীর খসরু বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ইডেন কলেজের পুকুরে পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাংলাবাজার পত্রিকা.কম ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে নিহত ৩৯০

সামরিক প্রধান দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস

সামরিক প্রধান দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস

ইসরাইলি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। গত বছর ইসরাইলি হামলায় নিহত হন মোহাম্মদ দেইফ।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় বিবিসি। এতে বলা হয়, এক বিবৃতিতে, দেইফের পাশাপাশি হামাসের উপ-সামরিক কমান্ডার মারওয়ান ইসার মৃত্যুর কথাও ঘোষণা করেছে হামাস। যদিও গত বছরের মার্চ মাসে ইসার মৃত্যুর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

এছাড়া গত বছরের আগস্টে ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছিল, তারা আগের মাসে দেইফকে হত্যা করেছে, কিন্তু তখন হামাস বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরাইল দাবি করেছিল, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে দেইফ অন্যতম ছিলেন। সেই হামলায় ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেইফকে গাজায় হামাসের গুরুত্বপূর্ণ একজন নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। ইয়াহিয়া সিনওয়ারের পরেই ছিল তার অবস্থান। ইয়াহিয়া সিনওয়ারও গত বছর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে নিহত হন।

এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) বিচারকরা গত বছর দেইফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন, পাশাপাশি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।


এদিকে, ইসা হামাসের সামরিক শাখার ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন এবং ইসরাইলের মোস্ট-ওয়ান্টেড ব্যক্তিদের একজন হিসেবে বিবেচিত হতেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইসাকে তাদের সন্ত্রাসী কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তারা মনে করে ৭ অক্টোবরের হামলার সাথে ইসা সরাসরি যুক্ত ছিলেন।

সম্পাদক : অপূর্ব আহমেদ